বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক্ষণগুলি থাকলে চুলে রং করানো উচিত নয়

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক্ষণগুলি থাকলে চুলে রং করানো উচিত নয়

আজবাংলা  একটা সময় ছিল যখন চুলে রং করার একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল পাকা চুল ঢাকা। কিন্তু এখন হেয়ারকালার একটা অন্য মাত্রা পেয়ে গেছে৷ পাকা চুল ঢাকার ব্যাপারটা তো আছেই, কিন্তু একই সঙ্গে হেয়ারকালার এখন একটা স্টাইল স্টেটমেন্ট৷হেয়ারকালার মানেই একগাদা কেমিক্যাল৷ চুলে রং করে সাময়িক সৌন্দর্য বাড়লেও এ সব রাসায়নিকের পাল্লায় পড়ে চুলের আখেরে ক্ষতিই হয়৷ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হেয়ার স্পা বা ডিপ রুট কন্ডিশনিং করে ক্ষতির ধাক্কা সামলানো গেলেও চুলের কিছু নির্দিষ্ট সমস্যা থাকলে চুলে রং না করাই ভালো৷

 Amazon-এ চলছে সেল

কোন কোন সমস্যা থাকলে রং করবেন না চুলে? আসুন, দেখে নেওয়া যাক এক নজরে৷

১. ভঙ্গুর চুল-  চুলে অতিরিক্ত কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করানো হলে বা রং দ্রুত বদলানোর জন্য বা আসল রঙের চেয়ে বেশ কয়েক শেড হালকা করার জন্য ব্লিচ করানো হলে চুলের টেক্সচার নষ্ট হয়ে যায়।চুলের কিউটিকল নষ্ট হয়ে গিয়ে চুল খড়ের মতো দেখায়, ভেঙেও যায় চট করে। এরকম অবস্থায় চুলে ফের রং করানো হলে কী অবস্থা হবে, বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই।

২. মাথার ত্বকে চুলকানি-  চুলে রং করার পর কি মাথার ত্বক চুলকোতে শুরু করে? মাথার ত্বকে জ্বালা বা চুলকানি হলে তার অর্থ রঙে আপনার অ্যালার্জি হচ্ছে। অনেক সময় এই সব উপসর্গ ক্ষীণভাবে শুরু হয় এবং পরে ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।কাজেই রং করার পরে ভালো করে খেয়াল করুন। সামান্যতম জ্বালা বা চুলকানি অনুভব করলেই ভবিষ্যতে রং করানোর পথে হাঁটবেন না।

 Amazon-এ চলছে সেল

৩. ডগা ফাটা-  আপনার চুল যদি রুক্ষ, জট পাকানো হয় বা চুলের ডগা ফাটা থাকে, রং করার পথে হাঁটবেন না। চুল আরও খারাপ হয়ে যাবে। বরং চুলের স্বাস্থ্য ফেরাতে নিয়মিত শ্যাম্পু আর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একদিন ডিপ কন্ডিশনিং করলে চুলের আর্দ্রতা ফিরবে।