হুগলিতে পুলিশের পাতা ফাঁদে চোরা বাইক চক্রের ২ কারবারি

হুগলিতে পুলিশের পাতা ফাঁদে চোরা বাইক চক্রের ২ কারবারি

মাত্র ৩৫ হাজার টাকায় বুলেট,২০ কুড়ি হাজার টাকায় প্রায় নতুন হিরো টু হুইলার, হা এরকমই জলের দরে বিক্রি হচ্ছে বাইক। আর এই বাইক গুলি কেনার জন্য ক্রেতার অভাব নেই। খবরটা এবার কানে আসে পুলিশের। খবরটা কানে আসতেই ফাঁদ পাতে পুলিশ। পুলিশের পাতা ফাঁদ পাতে পা দিয়ে  Hooghly হুগলির উত্তরপাড়ার কানাইপুর থেকে দু'জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ ।

কোন্নগর কানাইপুর গ্যাস গোডাউনের কাছে খদ্দের সেজে অপেক্ষা করতে থাকে এক অফিসার সহ কয়েক জন পুলিশ কর্মচারী। ফোনে কথা হয় লিঙ্ক ম্যানের সাথে।৩৫ হাজার টাকায় বুলেট ডেলিভারি দিতে এলে দুই বাইক চোরা কারবারিকে একেবারে হাতে নাতে ধরে ফেলে ছদ্মবেশি পুলিশ। পুলিশের হাতে ধৃত সন্তোষ প্রসাদ ভদ্রেশ্বরের বাসিন্দা। অপর ধৃত সোমনাথ মণ্ডল শ্রীরামপুরের বাসিন্দা।

তাদের জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, মূলত হাওড়া জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তারা বাইক চুরি করত। এর পর কম দামে কাগজপত্র ছাড়া চোরাই বাইক বিক্রি করে দিত। ধৃতদের জেরা করে কানাইপুরের একটি গ্যারাজ থেকে তিনটি বাইক উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বাইক চুরি চক্রে আর কে কে জড়িত তা জানতে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।

প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা দামের বাইক বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৩৫ হাজার টাকায়! মাগ্যিগন্ডার বাজারে এত সস্তায় বাইক বিক্রির খবর পেয়ে সন্দেহ হয় পুলিশের। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁদের মনে হয়েছিল, এর পিছনে বাইক চোরাই চক্রের কারসাজি থাকতে পারে। তদন্তে নেমে দেখলেন, তাঁদের অনুমানই সত্যি।

জানা গেল, বিভিন্ন জায়গা থেকে বাইক চুরি করে সস্তায় বিক্রি করছিল দুই যুবক। কথা মতো, বৃহস্পতিবার কানাইপুর গ্যাস গোডাউনের কাছে খদ্দের সেজে অপেক্ষা করতে থাকেন পুলিশকর্মীরা। কথা মতো সেখানে বাইক দিতে আসে ওই দুই যুবক। সেই সময়েই তাদের গ্রেফতার করেন ক্রেতার বেশে থাকা পুলিশ কর্মীরা। পুলিশের হাতে ধৃত সন্তোষ প্রসাদ ভদ্রেশ্বরের বাসিন্দা।

অপর ধৃত সোমনাথ মণ্ডল শ্রীরামপুরের বাসিন্দা। তাদের জেরা করে পুলিশ জানতে পেরেছে, মূলত হাওড়া জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে তারা বাইক চুরি করত। এর পর কম দামে কাগজপত্র ছাড়া চোরাই বাইক বিক্রি করে দিত। ধৃতদের জেরা করে কানাইপুরের একটি গ্যারাজ থেকে তিনটি বাইক উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বাইক চুরি চক্রে আর কে কে জড়িত তা জানতে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।