কলমি শাক কারা খেতে পারবেন এবং কারা পারবেন না দেখে নিন

কলমি শাক কারা খেতে পারবেন এবং কারা পারবেন না দেখে নিন

আজ বাংলা: কলমি শাক এক ধরনের জলজ উদ্ভিদ। এটিকে সাধারণত শাক হিসেবে আমরা রান্না করে খেয়ে থাকি। কলমি শাকের পুষ্টিগুণ প্রচুর। মালয়েশিয়া এবং চিনা খাবারে এর ব্যবহার অনেক বেশি। সাধারনত ভেজা মাটিতে অথবা জলজ জায়গায় জন্মায় এটি। এর উপকরিতা গুলো হলো -

১)কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে বলে হাড় মজবুত করে। তাই বাচ্চাদের ছোট বেলা থেকেই কলমি শাক খাওয়ানো হয়।

২) রোগ প্রতিরোধে কলমি শাকের তুলনায় আর কিছু নেই। ভিটামিন সি এর পরিমাণ এর মধ্যে অনেক বেশি থাকায় রোগপ্রতিরোধের ক্ষমতা আছে। ভিটামিন সি এন্টিঅক্সিডেন্ট এর কাজ করে।

৩)বসন্ত রোগ প্রতিরোধী কলমি শাক অত্যন্ত উপকারী এবং এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ লৌহ থাকে রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তারা তাদের নিয়মিত খাবারে রাখতে পারেন।

৪)নিয়মিত পরিবেশক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় এবং এটি চোখের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। দৃষ্টিশক্তি প্রখর করতে সাহায্য করে।

৫)এই শাক মূলত আশ জাতীয় খাবার। তাই হজমে বিশেষ সাহায্য করে কলমি শাক।তবে যাদের কিডনিতে পাথর আছে তারা এই শাক খেলে পাথর বেড়ে যেতে পারে। সুতরাং যাদের ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা বা কিডনির সমস্যা তে ভুগছেন তারা এই শাক এড়িয়ে যাবেন।