ডায়াবেটিসের রো’গী’দে’র জন্য সকালে স*হ**বা*স জরুরী যে কারণে!

সকালবেলার যৌ’’ন মি’লন মন এবং শ’রীর দুই ভাল রাখে৷ খবর শুনে ভ্রুঁ কোঁচকাচ্ছেন নিশ্চয়ই? গ’বেষ’ণার মাধ্যমেই উঠে এসেছে এমন ত’থ্য৷ লন্ডনের বেলফাস্টের টুইন্স ইউনির্ভাসিটির এক গ’বেষ’ণায় এই ত’থ্য প্রমাণিত ৷ গ’বেষ’ণায় জা’না গেছে, স’প্তাহে অ’ন্তত তিনদিন যদি ভোরবেলা স’হবা’স করা যায় তবে হৃদরো’গে আ’ক্রা’ন্ত হওয়ার সম্ভবনা অর্ধেক কমে দেয়৷ আর যদি এটি ঠিকমতো করা যায় তবে উচ্চ র’ক্তচা’পের মতো স’মস্যাও দূ’র ’হতে পারে ৷
বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় জা’না গেছে স’প্তাহে দুইদিন যদি ভোরবেলা স’হবা’স করা যায় তবে শ’রীর অ্যান্টিবডি গঠিত হয় ৷ সকালের যৌ’’নমি’লন আর্থারাইটিস ও মাইগ্রে’নের মত রো’গ সাড়িয়ে তুলতে পারে৷ আরও জা’না গেছে যারা ডায়াবেটিসের রো’গী তাদের পক্ষে সকালে স’হবা’স অত্যন্ত উপযোগী৷ সকালে আধঘন্টা স’হবা’স করলে ৩০০ ক্যালোরি এনার্জী খরচ হয় যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে৷মানবদে’হের গু’’রুত্ব পূর্ণ অ’’ঙ্গ হলো কিডনি। শ’রীরের সব বর্জ্য পদার্থের ছাঁ’কনি হিসেবে কাজ করে কিডনি। জীবনযাত্রায় অনিয়ম, পানি কম খাওয়াসহ নানা বদঅভ্যা’সের কারণে কিডনি তার কা’র্যকারিতা হারাতে বসে।
কিডনি সংক্র’মিত হওয়ার পাশপাশি মূত্রনালির সংক্র’মণ ও দেখা দেয়। তবে কিডনি সংক্র’মণের কয়েকটি লক্ষণ প্রথম থেকে শ’রীরে প্র’কাশ পায়। যেগু’লো হে’লাফেলা করা মোটেও উচিত নয়। জে’নে নিন কিডনি বিকল হওয়ার ল’ক্ষণসমূহ-এসময় জ্বর, শ’রীর ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া, পিঠে বা পে’টের যেকোনো এক পাশে ব্য’থা, কুঁচকিতে ব্য’থা, পে’টে ব্য’থা, বমি বমি ভাব এবং বমি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ঘন ঘন মূ’ত্র ত্যা’গ, প্রস্রাবের রং গাঢ় ও দুর্গন্ধযুক্ত হওয়া বা র’ক্তও বের ’হতে পারে।
যদি এমন কোনো লক্ষণ প্র’কাশ পায় তবে অনেকেই ভাবেন বেশি করে পানি খেলেই বোধ হয় ঠিক হয়ে যাব’ে। বি’ষয়টি কিন্তু এতোটা সহজ নয়। এসব লক্ষণের শুরুতেই চি’কিৎসকের প’রামর’্শ নিন এতে করে আপনার কিডনি দু’টোর সুস্বা’স্থ্য পুনরায় ফি’রে পেতে পারেন। যদিও ঘরোয়া বিভিন্ন উপায়ে কিডনির সংক্র’মণ ক’মিয়ে তা বিকলের হাত থেকে র’ক্ষা করা যায়।তবে প্রথমত, চিকি’ৎসকের পরাম’র্শ অনুযায়ী পরীক্ষা করিয়ে কিডনির সংক্র’মণের বি’ষয়টি নি’শ্চিত ’হতে হবে। এর পাশাপাশি ঘরোয়া এসব টোটকা মান’তে পারেন-
১. প্রচুর জল পান ক’রতে হবে। এতে করে ঘন ঘন প্রস্রাব হবে। এর ফলে প্রস্রাবের স’’ঙ্গে শ’রীরের বি’ষা’ক্ত সব উপাদান বেরিয়ে আসবে। প্রতিদিন অ’ন্তত আট’ গ্লাস করে জল পান করুন।
২. ভিটামিন সি জাতীয় খাবার গ্রহণ ক’রুন। কারণ এতে অ্যান্টি অ’ক্সিডেন্টের পরিমাণ বেশি থাকে। এই উপাদানটি শরী’রের বিভিন্ন কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে সুর’ক্ষা দেয়, ফলে কিডনির স্বা’স্থ্য ভালো থাকে। কিডনি ইনফেকশন থেকে বাঁ’চাতে পারে ভিটামিন সি।
৩. জা’নেন তো? প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় না। আপেলের রসে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদানসমূহ রয়েছে যা কিডনির সুস্বা’স্থ্য র’ক্ষায় কাজ করে। পাশাপাশি মূত্রনালির সংক্র’মণ ও দূ’র ক’রতে পারে আপেলের গু’ণাগু’ণ।
৪. পে’টে ব্য’থার কারণে অ্যাস্পিরিন জাতীয় ব্য’থা’নাশক ওষুধ গ্রহণে বিরত থাকুন। ব্য’থা কমানোর সবচেয়ে কা’র্যকরী উপায় হলো গরম সেঁক দেয়া।
৫. ধনেপাতার রস কিডনিতে থাকা ব্যাকটেরিয়াসমূহকে ধ্বং’স ক’রতে পারে। পাশাপাশি গ্যাস্ট্রিক ও মূ’ত্রনালির সম’স্যা থেকে নি’স্তার মেলে ধনেপাতার গু’’ণাগু’ণে। এতে প্রচুর পরিমাণে ই’নফ্লেমেটরি উপাদনসমূহ রয়েছে। যা কিডনির সংক্র’মণ দূ’র ক’রতে সাহায্য করে