ভানুয়াতু |দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত সুখী মানুষের দেশ ভানুয়াতু

ভানুয়াতু দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত, এবং এর নির্জন সমুদ্র সৈকত, প্রাচীন সংস্কৃতি, প্রত্যন্ত এবং রাস্তাযুক্ত দ্বীপপুঞ্জ এবং বিশ্বমানের ডাইভিংয়ের জন্য পরিচিত। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ৮০-প্লাস দ্বীপটির দ্বীপপুঞ্জটি। ভানুয়াতু Vanuatu ফিজির ৮০০ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং সিডনি থেকে ২,২৫০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত প্রায় ৮৮ টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত। ভানুয়াতু তার সুন্দর রেইন ফরেস্ট, অপূর্ব সৈকত এবং স্থানীয় জনগণের হাসি মুখগুলি দিয়ে সজ্জিত একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে পরিচিত। জনসংখ্যার ভানুয়াতুর জনসংখ্যা হল ২৪৩,৩০৪ জন।
পুরুষের তুলনায় মহিলা বেশি; ১৯৯৯ সালে, ভানুয়াতু স্ট্যাটিস্টিক্স অফিস অনুসারে, এখানে পুরুষের সংখ্যা ছিল 95,682 জন এবং 90,996 জন মহিলা ছিল। জনসংখ্যা মূলত গ্রামীণ, তবে পোর্ট ভিলা এবং লুগনভিলে হাজার হাজার লোক রয়েছে। ভানুয়াতু প্রজাতন্ত্রের জাতীয় ভাষা হ'ল বিসলামা। অফিসিয়াল ভাষা হ'ল বিসলামা, ফরাসি এবং ইংরেজি। শিক্ষার মূল ভাষা হ'ল ফরাসি এবং ইংরেজি। আনুষ্ঠানিক ভাষা হিসাবে ইংরেজি বা ফরাসী ভাষা ব্যবহারের বিষয়টি রাজনৈতিক পংক্তিতে বিভক্ত। ভানুয়াতু একটি প্রজাতন্ত্র, যেখানে একটি অ-কার্যনির্বাহী রাষ্ট্রপতি থাকে। রাষ্ট্রপতি সংসদ দ্বারা আঞ্চলিক কাউন্সিলের সভাপতিদের সাথে নির্বাচিত হন এবং পাঁচ বছরের মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন।
একক-চেম্বার সংসদে ৫২ জন সদস্য থাকে, যা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের উপাদান সহ সর্বজনীন প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটাধিকারের মাধ্যমে প্রতি চার বছরে সরাসরি নির্বাচিত হয়। সংসদ তার সদস্যদের মধ্যে থেকে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়োগ দেয় এবং প্রধানমন্ত্রী সংসদ সদস্যদের মধ্যে থেকে মন্ত্রীদের একটি কাউন্সিল নিয়োগ করেন।তুলনামূলকভাবে কয়েকটি পণ্য রফতানির উপর নির্ভরশীলতা, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঝুঁকি এবং বড় বাজারে দীর্ঘ দূরত্বের কারণে ভানুয়াতুর অর্থনৈতিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।
২০০৭ সালে ভানুয়াতুর জন্য সর্বশেষ আর্থিক পরিষেবা খাতের মূল্যায়ন (এফএসএসএ) হওয়ার পর থেকে, দেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক খাত গড়ে তোলার দিকে দুর্দান্ত অগ্রগতি হয়েছে, আর্থিক সংস্থাগুলিতে অ্যাক্সেস করা লোকের সংখ্যা বছরে গড়ে ১৯% হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে আনুমানিক ১৯% জনসংখ্যার আনুষ্ঠানিক বা আধা-আনুষ্ঠানিক আর্থিক পরিষেবায় অ্যাক্সেস রয়েছে এবং ব্যাংকিং পরিষেবাদিযুক্ত জনসংখ্যার শতকরা প্রায় ফিজি (৩৯%) এর অর্ধেক, যা আরও বেশি উন্নত অর্থনীতি এবং ঘনসংখ্যক জনগণের দ্বারা উপকৃত , এবং সলোমন দ্বীপপুঞ্জ (15%) এবং পাপুয়া নিউ গিনি (8%) উভয়ই ছাড়িয়ে গেছে।
খ্রিষ্টজন্মের ১৩০০ বছর আগে দেশটিতে জনবসতির প্রততাত্ত্বিক তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়। অর্থাৎ ৩ হাজার ৩০০ বছর আগে মেলেনেশিয়ানরা ভানুয়াতুতে আবাস গড়তে শুরু করে। পেড্রো ফারনানডেজ ও লুইস ভাইস ডি টোরেসের নেতৃত্বে দেশটিতে স্পেনিশ অভিজানের লক্ষ্য ছিল ব্যবসা ও সম্পদ আহরণ। তারা এর নাম দেন ‘টেরা অস্ট্রিয়ালিস এসপিরিটো সানটো’। ১৭৭৪ সালে লোভাতুর দৃষ্টি নিয়ে ক্যাপটেন কুক চার্টের নেতৃত্বে আসা ব্রিটিশরা দ্বীপগুলোর নাম দেন ‘নিউ হেবরিডজ’। তবে ১৮৬৫ সালের আগে কোনো ইউরোপীয় দেশটিতে বসতি গড়েনি।
সম্পদে সমৃদ্ধ না হওয়ায় উপনিবেশ স্থাপনকারীরা খুব একটা আগ্রহ পায়নি। আবার একেবারে ছেড়েও দেয়নি ভানুয়াতুদের। জোর করে দাস বানিয়ে তাদের অস্ট্রেলিয়া এবং আশপাশের শিল্প ও কৃষি খামারগুলোতে কাজে লাগানো হতো । তরুণদের অর্ধেককে ব্রিটিশ ও স্পেনিশরা এ কাজে নিয়োজিত করে। এ ধরনের অনধিকার ও অন্যায় কুকীর্তি ইতিহাসে ‘ব্লাকবার্ডিং’ নামে স্বীকৃত। কুইন্সল্যান্ড ছিল উত্তর-পূর্ব অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত স্বশাসিত ব্রিটিশ কলোনি। ১৯০১ সালে মুক্ত হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্রিটিশরা সেখানে লাভজনক আখ চাষ করত। আর ভানুয়াতুসহ আশপাশের আরো কিছু দ্বীপ থেকে স্থানীয় নিরীহ অধিবাসীদের অপহরণ করে এ কাজে নিয়োগ করত। বিশ শতকের প্রথম দিকে ইউরোপ থেকে আসা সংক্রামক মহামারীতে ভানুয়াতুর জনসংখ্যা কমে দাঁড়ায় মাত্র ৪৫ হাজারে।
ঔপনিবেশিক শক্তি ব্রিটেন ও ফ্রান্স এ দ্বীপ দেশটিকে ভাগ করে নেয়ার আগে ১৮৮৭ সালে যৌথ নৌকমিশন গঠন করে। ১৯০৬ সালে তারা এটিকে যৌথ শাসনের অধীনে নেয়। ভাগাভাগির হিসাব অদ্ভুত। দেশটিতে বসবাসরত ইউরোপীয়রা নিজেদের শাসনের অধীনে থাকবে তবে ভানুয়াতুরা শাসিত হওয়ার ক্ষেত্রে দুই দেশের যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে। দ্বীপরাষ্ট্রটির অধিবাসী নি-ভানুয়াতুরা স্বাধীনতার দাবিতে সোচ্চার হয়। অবশেষে আশির দশকে ফাদার ওয়াল্টার লিনিরির নেতৃত্বে দেশটি স্বাধীনতা পায়। তিনি দেশটির প্রথম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। ধর্মবিশ্বাস আর সংস্কৃতি এখানকার মানুষদের দিয়েছে আলাদা পরিচয়। বিচিত্র জীবনাচরণ আর সংস্কৃতির অধিকারী এরা।
দেশটির মানুষের জীবনে দুটি চরিত্র সবচেয়ে প্রভাবশালী। একজন ব্রিটিশ অন্যজন মার্কিন। বলা যায়, দুই পুরুষের নামে তাদের ধর্মবিশ্বাস। একটি প্রধান গোষ্ঠীর কাছে পবিত্র নেতা হচ্ছেন ডিউক অব এডিনবার্গ। তিনি হলেন পরম পবিত্র ও স্বর্গীয় নেতা। বংশপরম্পরায় প্রচলিত আছে ইংরেজ রাজপরিবারের সাথে তাদের সম্পর্কের কাহিনী। এ নিয়ে তাদের মাঝে অনেক অদ্ভুত প্রথা প্রচলিত রয়েছে। নানান উৎসব-আমেজ আর অনুষ্ঠানের আয়োজন চলে এ নিয়ে। থুরথুরে বুড়ো থেকে সাত বছরের শিশুও অংশ নেয় সেসব বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে।
অন্য চরিত্রটি হলো মার্কিন জন ফ্রাম। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ভানুয়াতুর দ্বীপপুঞ্জে মিত্রবাহিনী ঘাঁটি করে। ফ্রামের সূত্র ধরে মার্কিনিদের স্বাগত জানায় তারা। ১৫ ফেব্রুয়ারিতে পুরনো মার্কিন সেনাবাহিনীর পোশাক পরে তারা র্যালি বের করে। হাতে থাকে বাঁশ নির্মিত অস্ত্র। খোলা বুকে লাল রঙে রাঙানো 'টঝঅ' লেখা। অমেরিকার বাইরে একমাত্র দেশ যেখানে মার্কিনিদের সাধারণ জনগণ ভালোবাসে। অন্যতম বৃহৎ দ্বীপ তান্নার মানুষেরা জন ফ্রামকে বসিয়েছে দেবতার আসনে। তারা বিশ্বাস করে, রহস্যময় এ মানুষটি অবশ্যই ফিরে আসবেন এক দিন।
তার সাথে আসবে যাবতীয় সুখ আর সম্পদ। একজন গ্রামপ্রধান ইসহাক ওয়ান দৃঢ়তার সাথে বিশ্বাস করেন, আমেরিকান জন ফ্রাম অবশ্যই এক দিন ফিরে আসবেন। অন্য অনেক গোত্রপতির ধারণাও একই রকম। ভক্তদের মতে, ১৯৩০-এর দশকে জন ফ্রামের আবির্ভাব। ফ্রান্স ও ব্রিটেনের ঔপনিবেশ স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে ফ্রাম তাদের সঙ্ঘবদ্ধ করেন। এ কারণে দেশটির জনগণ মার্কিনিকে সব সময় ভালো চোখে দেখে। সমুদ্র উপকূলে ইয়াসুর পর্বতমালায় অগ্ন্যুৎপাত হয়। গর্জন শোনা যায় বহু দূর থেকে।
এর মধ্যে তারা ফ্রামের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। তাদের ধারণা, প্রতি মুহূর্তেই ফ্রাম গর্জন করে তার অস্তি¡তের জানান দিচ্ছেন। আওয়াজটা একই সাথে সুখকর ও ভয়ার্ত। ধারণা করা হচ্ছে, বিশ্বযুদ্ধের সময় দায়িত্বশীল জেনারেল ‘জন’ পরিচয় দেন ‘জন ফ্রম আমেরিকা’ হিসেবে। আর সেখান থেকে ‘জন ফ্রাম’ কল্পিত নামটি এসেছে। এমন হলে তাদের বিশ্বাসের বিষয়টি হালকা হয়ে যায়। ভানুয়াতুর জনগণের একটা বড় অংশ তার অস্তিত্বকে ধর্মবিশ্বাসের মতো গুরুত্ব দিয়ে পালন করলেও অনেকে এটাকে হাস্যকর শিশুসুলভ বিষয় হিসেবে দেখেন।
কম জনসংখ্যার দেশ ভানুয়াতুর ভাষাবৈচিত্র্য অদ্ভুত। ৮৩টি দ্বীপ নিয়ে ১২ হাজর বর্গকিলোমিটারের এ দেশে রয়েছে ১১০টি ভাষার প্রচলন। এগুলোর মূল ভিত্তি অস্ট্রেলেশিয়ান ভাষা। স্থানের ভিন্নতায় একই ভাষার মূল রূপের বিচ্যুতি ঘটে হাজার বছরের বিবর্তনে জন্ম নিয়েছে স¤পূর্ণ ভিন্ন ভিন্ন ভাষার। রীতিমতো প্রত্যেকটি ভাষায় মানুষ কথা বলে। বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনাও ক্ষীণ। গড়ে প্রতি ২ হাজার মানুষের জন্য একটি ভাষা। ভাষার ঘনত্ব বিচারে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভাষার দেশ। তবে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চের সাথে স্থানীয় ভাষাগুলোর মিশ্রণে নতুন একটি ভাষার সৃষ্টি হয়েছে।
যেটিতে বেশি মানুষ কথা বলে। দেশটির সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য অনন্য। এটি প্রধানত তিনটি সাংস্কৃতিক অঞ্চলে বিভক্ত। উত্তরাঞ্চলে একজনের সম্মান নির্ধারিত হয় কতটা পরিমাণ সে দান করে তার ওপর ভিত্তি করে। শূকুর এখানকার সবচেয়ে দামি পশু। প্রভাবশালীরা বেশি শূকুর দান করে। মধ্যভাগে প্রচলিত রয়েছে মেলানেশিয়ার সংস্কৃতি। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষেরা বিভিন্ন শ্রেণী-গোত্রে বিভক্ত। শৈশব থেকে বয়সের ধাপগুলোকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এখানে বরণ করা হয়। দ্বীপবাসীর জীবনে সঙ্গীত ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। কাঠের খোদাই করা বাদ্যযন্ত্র ঘরে ঘরে পাওয়া যায়। উপজাতীয় বিশ্বাসগুলো শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে। তবে প্রচলিত ধর্মবিশ্বাসের মধ্যে খ্রিষ্টানদের প্রাধান্য বেশি। ইহুদিও রয়েছে কিছু। সেখানে দুই শতাধিক মুসলমানও বাস করে।
ভানুয়াতু প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্র। পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের পদ আলঙ্করিক। তাকে ইলেকটরাল কলেজের দুই-তৃতীয়াংশ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হতে হয়। সংসদ সদস্য ও আঞ্চলিক প্রতিনিধিদের নিয়ে ইলেকটরাল কলেজ গঠিত। সরকারপ্রধান হন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সংসদ সদস্যদের তিন-চতুর্থাংশের সমর্থনে নির্বাচিত হন। তার নির্বাচিত মন্ত্রিসভার আকার সংসদ সদস্যের এক-চতুর্থাংশের কম। এককেন্দ্রিক পার্লামেন্টের ৫২টি আসনের জন্য প্রতি চার বছর পরপর সাধারণ নির্বাচন হয়। প্রধান বিচারপতি এবং আরো তিন বিচারপতির সমন্বয়ে সুপ্রিমকোর্ট গঠিত।
ব্রিটিশ সিস্টেমে গঠিত বিচারব্যবস্থায় প্রেসিডেন্ট প্রধান বিচারপতি নিয়োগ দেন। অন্য তিনজন বিচারকও প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধী নেতার পরামর্শ অনুযায়ী নিয়োগ দেন তিনি। ছোট এই দ্বীপদেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি দাঁড়িয়ে আছে মূলত কৃষি, মৎস্য আর পর্যটনের ওপর। বছরে ৬০ হাজারের বেশি পর্যটক দেশটিতে ভ্রমণ করে। কয়েকটি ক্ষুদ্র শিল্পপ্রতিষ্ঠানও রয়েছে। নব্বইয়ের দশক থেকে জাতীয় উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি গড়ে ৩ শতাংশ। পর্যটনকে কেন্দ্র করে অর্থনীতি চাঙ্গা করার প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ভানুয়াতুতে কোনো নিয়মিত সেনাবাহিনী নেই।
নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ভানুয়াতু পুলিশ ফোর্স। তাদের সাহায্য করে আধাসামরিক মোবাইল ফোর্স। এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে পুলিশ মেরিটাইম উইংস নামে পরিচিত নেভাল ফোর্স। সীমান্ত নিরাপত্তার দায়িত্ব অর্পিত যৌথভাবে কাস্টমস ও অভ্যন্তরীণ আয়কর সংগ্রহকারী বাহিনীর ওপর। ছয়টি প্রদেশে বিভক্ত ভানুয়াতুর যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম নৌপথ। ভানুয়াতু উইকলি নামের সরকার নিয়ন্ত্রিত একটি সাপ্তাহিক রয়েছে। ডেইলি পোস্ট নামে দৈনিকটি সপ্তাহে ছয় দিন প্রকাশিত হয়। সরকার নিয়ন্ত্রিত একটি টেলিভিশন চ্যানেল রয়েছে।
না | প্রতিকৃতি | নাম (জন্ম-মৃত) |
অর্থবিল | রাজনৈতিক দল | ||
---|---|---|---|---|---|---|
অফিস নিলেন | বাম অফিস | অফিসে সময় | ||||
1 | আতি জর্জ সোকোমানু (জন্ম 1937) |
30 জুলাই 1980 | 17 ফেব্রুয়ারি 1984 | 3 বছর, 202 দিন | ভিপি | |
– | ফ্রেডরিক কার্লোমুয়ানা তিমাকাটা (1936–1995) অভিনয় |
17 ফেব্রুয়ারি 1984 | 8 মার্চ 1984 | ২ 0 দিন | ভিপি | |
(1) | আতি জর্জ সোকোমানু (জন্ম 1937) |
8 মার্চ 1984 | 12 জানুয়ারী 1989 | 4 বছর, 310 দিন | ভিপি | |
– | ওন্নেইন তাহি (1944–1998) অভিনয় |
12 জানুয়ারী 1989 | 30 জানুয়ারী 1989 | 18 দিন | ভিপি | |
2 | ফ্রেডরিক কার্লোমুয়ানা তিমাকাটা (1936–1995) |
30 জানুয়ারী 1989 | 30 জানুয়ারী 1994 | 5 বছর, 0 দিন | ভিপি | |
– | আলফ্রেড মাসেইং (?–2004) অভিনয় |
30 জানুয়ারী 1994 | 2 মার্চ 1994 | 31 দিন | ইউএমপি | |
3 | জিন মেরি লেয়ে লেনেলগৈ (1932–2014) |
2 মার্চ 1994 | 2 মার্চ 1999 | 5 বছর, 0 দিন | ইউএমপি | |
– | এডওয়ার্ড নাটাপেই (1954–2015) অভিনয় |
2 মার্চ 1999 | 24 মার্চ 1999 | 22 দিন | ভিপি | |
4 | জন বাণী (জন্ম 1941) |
24 মার্চ 1999 | 24 মার্চ 2004 | 5 বছর, 0 দিন | ইউএমপি | |
– | রজার অ্যাবিউট (জন্ম 1972) অভিনয় |
24 মার্চ 2004 | 12 এপ্রিল 2004 | 19 দিন | ভিএলপি | |
5 | আলফ্রেড মাসেইং (প্রকৃতপক্ষে) (?–2004) |
12 এপ্রিল 2004 | 11 মে 2004 (নির্বাচন অবৈধ) |
90 দিন | ইউএমপি | |
– | রজার অ্যাবিউট (জন্ম 1972) অভিনয় |
11 মে 2004 | 28 জুলাই 2004 | 17 দিন | ভিএলপি | |
– | জোসিয়াস মলি (জন্ম 1972) অভিনয় |
28 জুলাই 2004 | 16 আগস্ট 2004 | 19 দিন | ইউএমপি | |
6 | কালকোট মাতাসকেলেলে (জন্ম 1949) |
16 আগস্ট 2004 | 16 আগস্ট 2009 | 5 বছর, 0 দিন | ন্যাপ | |
– | ম্যাক্সিম কার্লোট কোরম্যান (জন্ম 1942) অভিনয় |
16 আগস্ট 2009 | 2 সেপ্টেম্বর 2009 | 17 দিন | ইউএমপি | |
7 | ইওলু আবিল (জন্ম 1942) |
2 সেপ্টেম্বর 2009 | 2 সেপ্টেম্বর 2014 | 5 বছর, 0 দিন | ভিপি | |
– | ফিলিপ বোয়েডোরো (জন্ম 1958) অভিনয় |
2 সেপ্টেম্বর 2014 | 22 সেপ্টেম্বর 2014 | ২ 0 দিন | ভিপি | |
8 | বাল্ডউইন লোনসডেল (1948–2017) |
22 সেপ্টেম্বর 2014 | 17 জুন 2017 † | 2 বছর, 268 দিন | স্বতন্ত্র | |
– | এসমন সাইমন (জন্ম 1955) অভিনয় |
17 জুন 2017 | 6 জুলাই 2017 | 19 দিন | এমপিপি | |
9 | টালিস ওবেদ মোসা (জন্ম 1954) |
6 জুলাই 2017 | শায়িত্ব | 3 বছর, 153 দিন | স্বতন্ত্র |