আনন্দময়ী মা কখনই কাউকে নিরাশ করেন না, মায়ের কৃপায় জীবন অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বিন্যস্ত হয়

আনন্দময়ী মা কখনই কাউকে নিরাশ করেন না, মায়ের কৃপায় জীবন অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বিন্যস্ত হয়

আজবাংলা          সমস্ত বিপদ থেকে সর্বদা রক্ষা করে থাকেন মা আনন্দময়ী ৷ প্রতিটি মুহূর্তই জীবনে নানান ধরনের ঝক্কি থাকে ৷ কালীঘাটের আনন্দময়ী মা সমস্ত কষ্ট দূর করেন ৷ কালীঘাটের কৃপাময়ী মায়ের কাছে সন্তানের থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই আর ৷ মায়ের শক্তিতেই সন্তানের জীবন অত্যন্ত সুন্দর হয়ে ওঠে ৷ 

কালীঘাটের মায়ের কৃপায় জীবন অত্যন্ত সুন্দর হয়ে ওঠে ৷ নানান সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে এক নিমেষেই ৷ কালীঘাটের আনন্দময়ী মা অত্যন্ত দয়াময়ী ও কৃপাময়ীও বটে ৷ কালীঘাটের মা জীবনকে অত্যন্ত সুন্দর করে তুলতে বিশেষ সাহায্য করে থাকেন ৷ মায়ের কৃপাতেই সন্তানের জীবন অত্যন্ত পরিপূর্ণ হয়ে থাকে আনন্দে ৷ 

কালীঘাটের আনন্দময়ী মা জীবনের সব খারাপ সময়েই রুখে দাঁড়ান ৷ সঙ্কটের কালো মেঘ যতক্ষণ না কাটে ততক্ষণই মা শক্তি প্রদান করেন, যাতে জীবনে সুখ শান্তি একই সঙ্গে বাস করে ৷ মায়ের শ্রীচরণে এমন শান্তি আছে যা পৃথিবীর কোনও খানে নেই ৷ খারাপ সময়ে মায়ের আশীর্বাদই ভরসা ৷ 

কালীঘাটের মায়ের করুণা সব সময়েই সন্তানের সঙ্গে থাকে ৷ মা এতটাই দয়াময়ী যে সন্তানকে সব সময়েই রক্ষা করে ৷ মায়ের নামে প্রতি অমাবস্যাতেই বিশেষ পুজো দিলে মনও অনেক অজানা বাধা বিপত্তি কেটে যায় নিমিষেই ৷ তবে পূর্ণিমা বা অমাবস্যা নির্বিশেষে মায়ের নামের আরাধনা জীবনকে সুন্দর করে তোলে ৷ কালীঘাটের মা সব সময়েই করুণাময়ী ৷ পুরাণ মতে স্বামীর নামে কুকথা সত্য করতে না পেরে সতী দেহত্যাগ করেছিলেন ৷ তাঁরই পবিত্র পায়ের আঙুল কালীঘাটে পড়েছিল সেই থেকেই কালীঘাট হল অন্যতম সতীপীঠ ৷